নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।রোববার দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে মন্ত্রীদের কমিটি এ অনুমোদন দেয়।সেই সঙ্গে কমিটি ৩ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দেয়।সরকারের এ সিদ্ধান্তকে এরই মধ্যে স্বাগত জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের কৃষকরা। তারা আন্তর্জাতিক বাজারে ভালো দাম পাওয়ার আশা করছেন।
নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।রোববার দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে মন্ত্রীদের কমিটি এ অনুমোদন দেয়।সেই সঙ্গে কমিটি ৩ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দেয়।সরকারের এ সিদ্ধান্তকে এরই মধ্যে স্বাগত জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের কৃষকরা। তারা আন্তর্জাতিক বাজারে ভালো দাম পাওয়ার আশা করছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার অন্যতম কারণ হলো গুজরাট এবং মহারাষ্ট্রে পেঁয়াজের বিশাল মজুদ রয়েছে।দেশটির সরকারের এমন ঘোষণায় রোববার থেকে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। বাজারে প্রতি ১০০ টনে ১০০ রুপি কমেছে।
মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজ উৎপাদনকারী কৃষক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ভারত দিঘোল বলেছেন, রপ্তানি শুরু হলে আমরা আশা করছি আন্তর্জাতিক বাজারে ভালো দাম পাব।মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস বলেছেন, পেঁয়াজ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ!
গত বছরের ডিসেম্বরে স্থানীয় বাজার স্থিতিশীল রাখতে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ভারত সরকার। জাতীয় নির্বাচনের আগে ভারতের বাজারে ক্রমবর্ধমান মূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ ও পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে দ্বিতীয় দফায় আগামী মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ায় দেশটি। এ ছাড়া, রপ্তানি নিরুৎসাহিত করতে দেশটির সরকার প্রথমে পেঁয়াজের ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এরপরও আশানুরূপ ফল না মেলায় পেঁয়াজ রপ্তানি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করে ভারত।
এর আগে, পবিত্র রমজান মাসে দেশের বাজারে মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে নির্দিষ্ট পরিমাণে পেঁয়াজ ও চিনি রপ্তানি করতে ভারতের সরকারের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি লেখে বাংলাদেশ সরকার।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস